মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
গাজীপুরে ট্রেনের পাওয়ার কারে আগুন যানজট নিরসনে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের মতবিনিময় সভা সুরাইয়া কবীর সাথীর “আমার যখন ফুরাবে দিন” এখন বাজারে সোনাগাজী উপজেলায় ৪ ইউনিয়নে তাঁতী দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা টঙ্গীতে ❝আলোকিত মানুষ গড়ার লক্ষ্যে করণীয় কী❞ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। জিয়া পরিবারকে ভালোবাসার অপরাধে ২১ মামলার আসামি হয়েছে আব্দুল্লাহ আল আমিন। আইইউটিতে টানা তৃতীয় সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে, ওআইসির প্রতিনিধি দল ক্যাম্পাসে তারুণ্যের স্বদেশ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ সেবা কনস্ট্রাকশন এর পক্ষ থেকে মসজিদে ৩০ ফিট কার্পেট উপহার টঙ্গী’তে বাতিঘর ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

ঘটনার বর্ণনা দিলেন আহত ছাত্রলীগ নেতা, এডিসি হারুন ও নারী কর্মকর্তা যা বললেন

Reporter Name / ৩৭ Time View
Update : রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৬:৩৯ অপরাহ্ন

রাজধানীর শাহবাগ থানায় পুলিশের হাতে মারধরের শিকার তিন ছাত্রলীগ নেতার একজন আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের কাছে ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, শুধু পুলিশ সদস্যরা নয়,  ডিএমপির রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার  (এডিসি) হারুন অর রশিদ নিজেই ছাত্রলীগ নেতাদের মারধর  করেন।”

“ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়  সাংগঠনিক  সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রাজধানীর  একটি হাসপাতালে  চিকিৎসাধীন। সেখানে আজ দুপুরের পর  সাংবাদিকদের  কাছে  ঘটনার বর্ণনা দেন।”

“আনোয়ার হোসেন  বলেন, রাষ্ট্রপতির  সহকারী  একান্ত সচিব আজিজুল হক তাঁর এলাকার বড় ভাই। তাঁদের বাড়ি গাজীপুরে।  আজিজুল শনিবার  সন্ধ্যায় ফোন করে তাঁকে ঢাকার শাহবাগের  হোটেল  ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে যেতে বলেন। রাত  আটটার দিকে তিনি  সেখানে যান।”

“বড় ভাই বারডেম জেনারেল হাসপাতালে আছেন জেনে সেখানে ছুটে যাই। হাসপাতালের চারতলায় গিয়ে দেখি রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব আজিজুল হক ও পুলিশের অতিরিক্ত  উপকমিশনার হারুন অর রশিদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা হচ্ছে। আমিসহ ছাত্রলীগের আরও দুই নেতা মিলে তাঁদের নিবৃত্ত  করার চেষ্টা করি।’ -যোগ করেন আনোয়ার হোসেন।”

“এই ছাত্রলীগ নেতার ভাষ্য, এডিসি  হারুন  ঘটনার একপর্যায়ে শাহবাগ থানার ওসিকে  (তদন্ত) ফোন করে হাসপাতালে ডেকে নেন। পুলিশ   গিয়ে আজিজুল, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের   শহীদুল্লাহ  হলের সাধারণ  সম্পাদক শরীফ আহমেদ এবং ঢাকা  বিশ্ববিদ্যালয়  বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহবুবুর রহমানকে মারধর করে। পরে   হাসপাতাল থেকে পুলিশ  জোর করে  আজিজুলসহ তিন–চারজনকে গাড়িতে থানায় নিয়ে  যায়।”

‘আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমি ফোনে রমনা বিভাগের উপকমিশনারকে (মুহাম্মদ আশরাফ  হোসেন) মারধরের ঘটনাটি জানিয়ে শাহবাগ থানায় যাই। গিয়ে দেখি ওসি তদন্তের কক্ষে সবাইকে  আটকে রেখেন  মারধর করা হচ্ছে। এডিসি হারুন ও ওসিও মারধর করছেন।”

“ওসির কক্ষের দরজা টেনে  ভেতরে ঢুকতেই ১০ থেকে ১৫ জন আমার ওপর হামলা করেন। আমার  মুখে  কিলঘুষি মারেন। একপর্যায়ে  আমাকে নিচে  ফেলে পা দিয়ে  লাথি মারেন।;—বলেন আনোয়ার হোসেন।”

বিজ্ঞাপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Support By Tanvir Tech